হবিগঞ্জের বাহুবলের মিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী,সমাজ সেবক ও উপজেলার কনিষ্ঠ বর্তমান মেম্বার শামীম আহমদ ইউনিয়নের ইজ্বতনগর শ্মশান কালি মন্দিরে হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ থেকে আনা ৫০ হাজার টাকার চেক প্রদান করেছেন।

শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে মন্দিরের সভাপতি নিকলেশ কর সেক্রটারী করোনা দেবের হাতে চেকটি তুলে দেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মিহির বণিক, রজত দে, পরিতোষ বণিক,কাজল কর প্রমূখ।

চেয়ারম্যান প্রার্থী শামীম, মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই নিজের ওয়ার্ড ছাড়াও ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে সামাজিক উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। রাস্তাঘাট , কালঘার্ট,বিয়ে শাদী সব কাজই তিনি দায়িত্ব নিয়ে রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে।

মন্দিরের সভাপতি নিকলেশ বলেন, অনেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করেও এই মন্দিরের জন্য কিছু আনতে পারিনি,কিন্তু আমাদের ওয়ার্ডের মেম্বার হয়ে যে কাজটি করে দেখালেন সত্যি তা প্রশংসার দাবী রাখে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জনাব ডাঃ মুশফিক হোসেন চৌধুরী মহোদয়ের কাছে। আমরা ইশ্বরের কাছে উনার মঙ্গল কামনা করি।

চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান মেম্বার শামীম আহমদ বলেন, মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই সামাজিক উন্নয়নে মনোনিবেশ করি, নিজের ব্যবসা বাণিজ্য করে যে টাকা আয় করি সে টাকা থেকে ২৫% আমি আমার ইউনিয়নের জনগণের জন্য রেখে দিয়েছি। তাছাড়া নিজের ইউনিয়নের বরাদ্ধ তো আছেই।

তিনি আরো বলেন, আমার প্রিয় স্যার হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ চেয়াম্যান ডাঃ মুশফিক হোসেন চৌধুরী আমাকে অনেক আদর করেন, আমার ইউনিয়নের জনগনের জন্য চাইলেই তিনি আমাকে বরাদ্ধ দেন। ইজ্বতনগর শ্মশান কালী মন্দিরের অনুদানও স্যারের দেয়া। স্যার বলেছেন মিরপুর ইউনিয়নে আরো বেশি বেশি অনুদান দিবেন। এর আগে তিনি কচুয়াদি শ্নশানেও ৫০ হাজার টাকা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে মিরপুর ইউনিয়নকে উপজেলার মডেল ইউনিয়ন হিসাবে তৈরি করব। উন্নয়ন কি জিনিষ আমি দেখাতে চাই।