আইএমডিবি’তে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেটিং পেয়ে বিশ্বের বুকে মর্যাদাকর অবস্থান দখল করেছে বাংলাদেশের সিনেমা ‘আয়নাবাজি’ (রেটিং ৯.১)। আর শীর্ষস্থান বরাবরের মতোই দখল করে আছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’ (রেটিং ৯.২)।
অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালনায় ও চঞ্চল চৌধুরীর দুর্দান্ত অভিনয়ে বিশ্বজুড়ে দারুণ সাড়া ফেলেছিল ‘আয়নাবাজি’। সিনেমাটি প্রথম প্রদর্শিত হয় কান চলচ্চিত্র উৎসবে। এরপর মুক্তি পায় দেশে। মোট ৭টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে সিনেমাটি। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পেয়েছে অনেক স্বীকৃতি।
সম্প্রতি আইএমডিবির রেটিংয়ে কোন দেশের কোন কোন সিনেমা এগিয়ে আছে, দেশভিত্তিক এমনই এক বিশ্লেষণ চালায় ট্রান্সক্রিপশন ওয়েবসাইট অ্যাম্বারস্ক্রিপ্ট ডটকম। ১৩০টি দেশের ডাটাবেস নিরীক্ষা করে শীর্ষ রেটিংপ্রাপ্ত সিনেমাগুলোর তালিকা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর তাতেই প্রকাশ পায় বাংলাদেশি সিনেমার এই মর্যাদাকর অবস্থান।
আইএমডিবি’তে শীর্ষ রেটিংপ্রাপ্ত সিনেমাগুলো:
১। দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (যুক্তরাষ্ট্র) – ৯.২
২। মিরর গেম বা আয়নাবাজি (বাংলাদেশ) – ৯.১
২। জানা (কসোভো) - ৯.১
৪। দ্য ডার্ক নাইট (যুক্তরাজ্য) – ৯
৪। অলোকো উডাপাডি (শ্রীলঙ্কা) – ৯
৬। দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য রিটার্ন অব দ্য কিং (নিউজিল্যান্ড) – ৮.৯
৭। ফাইট ক্লাব (জার্মানি) – ৮.৮
৭। দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি (ইতালি) – ৮.৮
৯। সেভেন সামুরাই (জাপান) – ৮.৬
৯। ইন্টারস্টেলার (কানাডা) – ৮.৬
৯। প্যারাসাইট (দক্ষিণ কোরিয়া) – ৮.৬
৯। সিটি অব গড (ব্রাজিল) – ৮.৬
১৩। গ্লাডিয়েটর (মাল্টা) - ৮.৫
১৩। লিওন: দ্য প্রফেশনাল (ফ্রান্স) -৮.৫
১৩। মুদ্রাস কলিং (মিয়ানমার) - ৮.৫
১৩। দ্য পিঞ্চক্লিফ গ্র্যান্ড প্রিক্স (নরওয়ে) – ৫.৫
১৩। দ্য পিয়ানিস্ট (পোল্যান্ড) – ৮.৫
১৩। সমসারা (ঘানা) – ৮.৫
১৯। লায়ন অব দ্য ডিজার্ট (লিবিয়া) – ৮.৪
১৯। থ্রি ইডিয়টস (ভারত) – ৮.৪